সাধারণ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ২০২৫: কাশ্মীর সংকটের সর্বশেষ খবর

কাশ্মীর

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ২০২৫: কাশ্মীর সংকটের বিস্তারিত সর্বশেষ খবর
প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫ | লেখক: মোহাম্মদ বাইতুল্লাহ

২০২৫ সালের ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পাহালগামে বাইসারান উপত্যকায় একটি মর্মান্তিক সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে উঠেছে। এই হামলায় ২৬ জন, বেশিরভাগ হিন্দু পর্যটক এবং একজন নেপালি নাগরিক নিহত হয়েছেন, এবং ২০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। ভারত এই হামলার জন্য পাকিস্তান-ভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি) এর প্রক্সি গ্রুপ দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ)-কে দায়ী করেছে। টিআরএফ প্রাথমিকভাবে টেলিগ্রামে হামলার দায় স্বীকার করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে। পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং হামলাকে “ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন” হিসেবে আখ্যায়িত করে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে। এই ঘটনা দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্ককে ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর থেকে সর্বোচ্চ উত্তেজনার পর্যায়ে নিয়ে গেছে।

অপারেশন সিন্দুর: ভারতের সামরিক পদক্ষেপ

৬ মে, ২০২৫-এর রাতে, ভারত “অপারেশন সিন্দুর” নামে একটি সামরিক অভিযান শুরু করে, যা ৭ মে ভোরে ২৩ মিনিট ধরে চলে। ভারতীয় বিমান বাহিনী রাফাল জেট ব্যবহার করে এসসিএএলপি ক্ষেপণাস্ত্র এবং এএএসএম হ্যামার বোমা দিয়ে পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের (পিওকে) নয়টি স্থানে ২৪টি নির্ভুল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল বাহাওয়ালপুর, মুরিদকে, সিয়ালকোট, ভিম্বর, কোটলি, মুজাফফরাবাদ, বাগ এবং তেহরা কালান। ভারত দাবি করেছে, এই স্থানগুলো জইশ-ই-মোহাম্মদ (জেইএম), লস্কর-ই-তৈয়বা এবং হিজবুল মুজাহিদিনের সন্ত্রাসী ঘাঁটি, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং কমান্ড সেন্টার ছিল। মুজাফফরাবাদের সাওয়াই নালা ক্যাম্প, যেখানে ২০২৪ সালের অক্টোবরে সোনমার্গ এবং গুলমার্গ হামলা এবং ২০২৫ সালের পাহালগাম হামলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল, তাও ধ্বংস করা হয়েছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কোনো পাকিস্তানি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করা হয়নি, এবং হামলাগুলো “ফোকাসড, মেজার্ড এবং নন-এসকেলেটরি” ছিল।

হামলায় জেইএম নেতা মাওলানা মাসুদ আজহারের বোন এবং তার পরিবারসহ ২৬ জন নিহত হয়েছে বলে ভারত দাবি করেছে। পাকিস্তানের সামরিক মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী জানিয়েছেন, হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক, যার মধ্যে একটি তিন বছরের শিশু এবং মহিলারা রয়েছেন, নিহত হয়েছেন এবং ৪৬ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তান দাবি করেছে, লক্ষ্যবস্তুগুলো সন্ত্রাসী ঘাঁটি নয়, বরং বেসামরিক এলাকা ছিল। রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতীয় কাশ্মীরের চারটি স্থানীয় সরকারি সূত্র জানিয়েছে, অভিযানের সময় তিনটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান আলাদা এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে, যদিও ভারত এটি নিশ্চিত করেনি।

পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া

পাকিস্তান ভারতের হামলাকে “যুদ্ধের কাজ” হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং “সময় ও স্থান নির্বাচন করে” প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানিয়েছেন, “পাকিস্তান এই যুদ্ধের কাজের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার রাখে।” পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা হামলার সময় পাঁচটি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করেছে, যদিও ভারত এই দাবি নিশ্চিত করেনি। পাকিস্তান ভারতের জন্য নিজের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে, সব ধরনের বাণিজ্য (তৃতীয় দেশের মাধ্যমেও) স্থগিত করেছে, এবং ১৯৭২ সালের শিমলা চুক্তি স্�Rosie’s in Paris (প্রায়শই উদ্ধৃত)। লাইন অফ কন্ট্রোল (এলওসি) বরাবর পাকিস্তানি বাহিনী ভারী মর্টার গোলাবর্ষণ শুরু করেছে, যার ফলে পুঞ্চ এবং রাজৌরির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে তিনজন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং সাতজন আহত হয়েছে। ভারতীয় পুলিশ এবং চিকিৎসকদের মতে, পাকিস্তানি গোলাবর্ষণে কুপওয়ারা জেলায় সাতজন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং ৩০ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তানের সামরিক সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় সেনাবাহিনী একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে, যা তারা “গুপ্তচরবৃত্তির” জন্য ব্যবহার করছিল বলে দাবি করেছে।

কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক পদক্ষেপ

পাহালগাম হামলার পর ভারত দ্রুত কূটনৈতিক পদক्षেপ নেয়। তারা ১৯৬০ সালের ইন্ডাস ওয়াটার ট্রিটি স্থগিত করে, যা পাকিস্তানের কৃষি ও জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভারত আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে, পাকিস্তানি নাগরিকদের ভিসা বাতিল করে এবং তাদের ২৭ এপ্রিলের মধ্যে ভারত ত্যাগ করতে নির্দেশ দেয়। পাকিস্তানের হাইকমিশনে কর্মরত কূটনীতিকদের সংখ্যা ৫৫ থেকে ৩০-এ নামিয়ে আনা হয়। ভারত পাকিস্তান-ভিত্তিক বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল এবং পাকিস্তানি সেলিব্রিটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, অভিযোগ করে যে তারা উস্কানিমূলক এবং সাম্প্রদায়িকভাবে সংবেদনশীল বিষয়বস্তু ছড়াচ্ছে।

পাকিস্তান প্রতিশোধ হিসেবে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা বাতিল করে, ভারতের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য স্থগিত করে এবং ভারতীয় বিমানের জন্য নিজের আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। পাকিস্তান ইন্ডাস ওয়াটার ট্রিটির স্থগিতকরণকে “যুদ্ধের কাজ” হিসেবে আখ্যায়িত করে এবং এর বিরুদ্ধে জাতীয় শক্তির পূর্ণ ব্যবহারের হুমকি দেয়।

আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উভয় দেশকে সংযমের আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ভারতের সামরিক অভিযান নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং উভয় দেশকে সর্বোচ্চ সামরিক সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রাহ্মানিয়াম জয়শঙ্করের সঙ্গে কথা বলেছেন, উত্তেজনা হ্রাস এবং শান্তি বজায় রাখার জন্য একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে কথা বলে হামলার নিন্দা জানিয়েছেন এবং ভারতের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছেন।

চীন একটি নিরপেক্ষ তদন্তের প্রস্তাব করেছে এবং তার নাগরিকদের কাশ্মীরে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইশাক দারের সঙ্গে কথা বলে বলেছেন, ভারত-পাকিস্তান সংঘাত উভয় পক্ষের মৌলিক স্বার্থের পক্ষে নয়। রাশিয়া এবং ইসরায়েল ভারতের আত্মরক্ষার অধিকার সমর্থন করেছে, তবে সংঘাতের আরও অবনতি রোধে সংযমের আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডস বলেছেন, কাশ্মীরের পরিস্থিতি “অত্যন্ত উদ্বেগজনক” এবং যুক্তরাজ্য উভয় পক্ষকে উত্তেজনা হ্রাসে সহায়তা করতে প্রস্তুত। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ৫ মে, ২০২৫-এ বন্ধ দরজার বৈঠক করে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছে, যেখানে পাকিস্তানের অনুরোধে সহকারী মহাসচিব মোহাম্মদ খালেদ খিয়ারি ব্রিফিং প্রদান করেন।

কাশ্মীরের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

কাশ্মীর বিরোধ ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার প্রধান কারণ। উভয় দেশই পুরো অঞ্চলের দাবি করে, কিন্তু এটি লাইন অফ কন্ট্রোল (এলওসি) দ্বারা বিভক্ত। ১৯৪৭, ১৯৬৫ এবং ১৯৯৯ সালে দুই দেশ কাশ্মীর নিয়ে তিনটি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে, যা পাকিস্তানের তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয় এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও খারাপ করে। ২০২৪ সালে কাশ্মীরে পর্যটন বৃদ্ধি পায়, তিন মিলিয়নেরও বেশি পর্যটক এই অঞ্চল পরিদর্শন করে, যা ভারত সরকার শান্তি ও স্থিতিশীলতার চিহ্ন হিসেবে প্রচার করে। তবে, পাহালগাম হামলা এই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব

অপারেশন সিন্দুরের পর ভারতের শেয়ারবাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়। সেনসেক্স ৮০,৮৪৪.৬৩-এর উচ্চতায় এবং ৭৯,৯৩৭.৪৮-এর নিম্নতায় পৌঁছায়, এবং নিফটি ২৪,৪৪৯.৬০ থেকে ২৪,২২০-এর মধ্যে ওঠানামা করে। পাকিস্তানের অর্থনীতি, যা ইতিমধ্যেই সংকটের মধ্যে রয়েছে, এই উত্তেজনার ফলে আরও চাপের মুখে পড়েছে। ভারতীয় কাশ্মীরের শ্রীনগর বিমানবন্দর বেসামরিক যাতায়াতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, এবং পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম ভারতে বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন ফ্লাইট স্থগিত বা পুনর্নির্দেশিত করেছে।

ভারতের রাজধানী দিল্লি এবং অন্যান্য শহরে পাকিস্তান-বিরোধী বিক্ষোভ দেখা গেছে, যা কাশ্মীরি এবং মুসলিম-বিরোধী সেন্টিমেন্ট বাড়িয়ে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাকিস্তানে, অভিনেতা আন্দান সিক্কুদি এবং গুলাম মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি গোষ্ঠী শান্তি আলোচনার জন্য আহ্বান জানিয়েছে, সংলাপ এবং সমঝোতার মাধ্যমে সংঘাত নিরসনের উপর জোর দিয়েছে।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে সংঘাত বৃহত্তর বিশ্বব্যাপী পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। ২০১৯ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের পারমাণবিক যুদ্ধে ৫০ মিলিয়ন মানুষ নিহত হতে পারে এবং এটি বিশ্বব্যাপী খাদ্য উৎপাদনের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হামলাকারীদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং ৮ মে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করেছেন। তিনি তার ইউরোপ সফর স্থগিত করেছেন। পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির, যিনি ভারতের প্রতি কঠোর অবস্থানের জন্য পরিচিত, দেশের প্রতিক্রিয়া নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া আসন্ন বলে মনে করা হচ্ছে, এবং কূটনৈতিক সমাধানের সম্ভাবনা কম। এলওসি বরাবর চলমান সংঘর্ষ এবং উভয় দেশের সামরিক মহড়া সংঘাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে। ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়া বলেছেন, “পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত। পরবর্তী স্তরের উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করাই হবে চ্যালেঞ্জ। এখানে ক্রাইসিস ডিপ্লোম্যাসি গুরুত্বপূর্ণ হবে।”

আমাদের সাথে থাকুন ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ২০২৫-এর সর্বশেষ আপডেটের জন্য। আপনার মতামত কমেন্টে জানান!

নীচে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ২০২৫ এবং কাশ্মীর সংকট সম্পর্কিত খবরের জন্য ব্যবহৃত কিছু নির্ভরযোগ্য সূত্রের লিঙ্ক দেওয়া হলো। এই সূত্রগুলো থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে এবং এগুলো বিস্তারিত তথ্যের জন্য পড়তে পারেন:

  1. Reuters: “India strikes Pakistan over tourist killings, Pakistan says Indian jets downed”
    লিঙ্ক: https://www.reuters.com
    প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫
  2. The Guardian: “Pakistan decries ‘act of war’ as it retaliates against India missile attack”
    লিঙ্ক: https://www.theguardian.com
    প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫
  3. NDTV: “Operation Sindoor Live Updates: India Carries Out 24 Precision Missile Strikes In Pakistan”
    লিঙ্ক: https://www.ndtv.com
    প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫
  4. NBC News: “India strikes Pakistan, escalating tensions over terrorist attack in Kashmir”
    লিঙ্ক: https://www.nbcnews.com
    প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫
  5. Al Jazeera: “India launches ‘Operation Sindoor’ against Pakistan, exchanges of fire”
    লিঙ্ক: https://www.aljazeera.com
    প্রকাশিত: ৭ মে, ২০২৫

অতিরিক্ত তথ্য:

  • উপরের সূত্রগুলো ছাড়াও, সামাজিক মাধ্যমে (যেমন, X-এ) প্রকাশিত পোস্টগুলো থেকে জনমত এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ANI-এর পোস্টগুলোতে ভারতের সামরিক পদক্ষেপ এবং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া গেছে।
  • এই সূত্রগুলোতে উল্লিখিত তথ্যগুলো ক্রস-চেক করা হয়েছে যাতে নির্ভুলতা নিশ্চিত করা যায়। তবে, সংঘাতের গতিশীল প্রকৃতির কারণে, পরিস্থিতি দ্রুত পরিবর্তন হতে পারে।

you can read more also donald trump

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *